bri

২৮ আগস্ট ২০১৫

চোখের নিচে কালি?

চোখের নিচে কালি?
চোখের নিচে কালি পড়ার খুব প্রচলিত একটি কারণ হলো কোন কারণে খুব বেশি চাপে থাকা।কেউ যদি দিনে কমপক্ষে আট ঘণ্টা না ঘুমায়, তাহলে তার চোখের নিচে কালি পড়ার সম্ভাবনা থাকে।শরীর থেকে অনেক বেশি মাত্রায় পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক শুষ্ক এবং শরীর দূর্বলহয়ে যায়। এর ফলে চোখের নিচেকালি পড়ে।
সমাধান...
আসুন জেনে নেই কীভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে চোখের নিচের কালি দূর করা যায়।
*কয়েক টুকরা শসা এবং আলু নিন। ঠাণ্ডা পানিতে এগুলো এমনভাবে পেস্ট করে নিন যাতেএকটি তরল মিশ্রণ তৈরি হয়। কিছু তুলা এই মিশ্রণে ভিজিয়ে নিন এবং চোখের নিচে ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এতে আপনার চোখের নিচের কালোদাগ কমে যাবে।
*চোখের ডার্ক সার্কেল দূর করার জন্য নিয়মিত দুধে তুলা ভিজিয়ে তা চোখের চারপাশ ম্যাসাজ করম্নন।
* ব্যাবহৃত টি-ব্যাগ চোখের পাতার ওপর রাখতে পারেন ১০ মিনিট
*ডার্ক সার্কেল কমাতে টমেটো পেস্ট করে তার মধ্যে এক চিমটি হলুদগুঁড়া ও সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে চোখের চারপাশে ১০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন।

২৭ আগস্ট ২০১৫

ভুড়ি থেকে মুক্ত থাকার উপায়

ভুড়ি থেকে মুক্ত থাকার উপায়

.......................................
দেখতে খুব সুন্দর, লম্বা। কিন্তু
পেটে বিশাল বড় ভুঁড়ি। শুধু এই
ভুড়ির
জন্য আর স্মার্ট দেখা যাচ্ছেনা।
বাংলাদেশের মানুষদের
খাদ্যাভ্যাসের কারনে এ
সমস্যা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই
দেখা যায়। পেটের মেদ আর শরীরের
অন্য অংশের মেদকে একজিনিস
ভাবলে ভুল করবেন। পেটের মেদ
যেহেতু লিভার, কিডনি ও অন্যান্য
অভ্যন্তরীণ অঙ্গের
সাথে লেগে থাকে, সেহেতু
এটি আপনার জন্য অনেক বড় বিপদ
এমনকি মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
শরীরে এ অংশের মেদের
কারণে ডায়োবেটিক থেকে শুরু
করে হার্টের মারাত্মক
সমস্যা পযন্ত
হতে পারে। দেখতেতো খুবই
বিশ্রী লাগেই।
তাহলে কি করবেন?
--------------- ---
শুধু ব্যায়াম করলেই পেটের মেদ
থেকে মুক্তি পাওয়া যায়না।
খাবার দাবারেও সতর্ক
থাকতে হবে। খাবার
সতর্কতা এবং শরীরের বিশেষ
কয়েকটি ব্যায়াম আপনার পেটের
চর্বিকে কমিয়ে দিবে এবং ভবিষ্যতে
চর্বি জমা থেকে আপনাকে মুক্ত
রাখবে।
খাবারে সতর্কতা
--------------- ---
১. প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস
হালকা গরম পানিতে লেবু ও একটু
লবণ
দিয়ে শরবত তৈরি করে খাবেন।
২. শরবতটি খাওয়ার পর দুই বা তিন
কোয়া কাঁচা রসুন খেলে ভাল ফল
পাবেন। তাহলে আপনার শরীরে ওজন
কমানোর প্রক্রিয়িাটি দ্বিগুন
গতিতে হবে। একই সঙ্গে আপনার
শরীরের রক্ত সঞ্চালন হবে মসৃণ
গতিতে।
৩. সকালের নাশতাতে অন্য
খাবারের কম
খেয়ে একবাটি করে ফল
খেলে পেটের চর্বি থেকে রেহাই
পাওয়া যায়।
৪. পানি শরিরের পরিপাক
ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং ক্ষতিকর
সব কিছু শরীর থেকে বের করে দেয়।
সেজন্য সকল ডাক্তারদের পরামর্শ
বেশি বেশি পানি খেতে হবে।

স্বাভাবিক চুলের প্যাক......


স্বাভাবিক চুলের প্যাক......
ডিম দু'টি, মধু দুই চামচ, অলিভ অয়েল দুই চামচ, জবা ফুল বাটা দুই চামচ, গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে হেয়ার প্যাক বানিয়ে পুরো চুলে চলিস্নশ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। চুল হবে ঝরঝরে আর মসৃন।চুল পরা কমে আসবে। সপ্তাহে দুইবার লাগাতে পারেন।

এলাচের উপকারিতা


!!!!!!!!!এলাচের উপকারিতা!!!!!!!!!!
না পড়লে চরম মিস...............
এলাচকে বলা হয় মসলার রানী। এলাচ সুগন্ধিযুক্ত একটি মসলা। খাবারে অতিরিক্ত স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় এলাচ। রান্নার স্বাদ বাড়ানো ছাড়া ও এর রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা। নিচে এলাচের উপকারিতা তুলে ধরা হলো :...
1. আপনি কি মুখের দুর্গন্ধ, মাঢ়ি দিয়ে রক্তপাত অথবা দাঁত ক্ষয় হওয়ার মতো মারাত্মক সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে কালো এলাচ মুখে নিয়ে চাবাতে পারেন। কেননা এলাচের তেল মুখের সমস্যা দূর করতে কার্যকর একটি ওষুধ।
2. এলাচ ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। এ জন্য ক্যান্সার প্রতিরোধে নিয়মিত এলাচ খাওয়া উচিত।
3. শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যা হুপিংকাশি, ফুসফুস সংক্রমণ ও অ্যাজমার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এলাচ খুবই উপকারী।
4. মাথাব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে এলাচ তেলের ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যায়।
5. এটি অনুভূতি নাশক ও অস্থিরতাকে প্রশমিত করে।
6. কালো এলাচ হার্ট সুস্থ রাখে, রক্তচাপ ও ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
7. কালো এলাচ হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এ ছাড়া এলাচ রক্তসঞ্চালনে সহায়ক।
8. এতে থাকে ভিটামিন সি, যা রক্তসঞ্চালন ও ত্বক সমস্যা দূর করে।
9. রূপচর্চায় এর জুড়ি নেই, রূপচর্চা ও চেহারার কালো দাগ দূর করতে এলাচের জুড়ি নেই।

বিজ্ঞাপন

আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন স্থাপনের জন্য যোগাযোগ করুণ
Mail:rumon_s2@yahoo.com
Mob:+8801712210371

চেষ্টা করুন (V)

Popular Posts